সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

সাধারণ জ্ঞান প্রশ্ন উত্তর এবং কুইজ। Important general knowledge questions with discussion.

সাধারণ জ্ঞান প্রশ্ন উত্তর এবং কুইজ।

নিয়মিত সাধারণ জ্ঞান অনুশীলন করার জন্য আমাদের সাইটটিতে আপনাকে স্বাগত জানাই।

কুইজ শুরু করার জন্য নিম্নের Quiz শুরু করুন বোতাম টিপুন।
General Knowledge
আরো অন্যান্য মকটেস্ট পেতে Set(MCQ) বোতাম টিপুন।
এখানে আপনি বিভিন্ন সরকারি এবং বেসরকারি চাকরির পরীক্ষার ( Group-D থেকে WBCS) জন্য সাধারণ জ্ঞান প্রশ্ন-উত্তর কুইজ এর মাধ্যমে অনুশীলন করতে পারবেন।
সাধারণ জ্ঞান ছাড়াও জীবনবিজ্ঞান, ভৌতবিজ্ঞান, গণিত, ইতিহাস, ভূগোল, ভারতের সংবিধান ইত্যাদি বিষয়ে বিষয়ভিত্তিক আলোচনা এবং কুইজ অনুশীলন করতে পারবেন।

Note: কুইজ শুরুর আগে সম্পর্কিত প্রশ্ন-উত্তরের সংক্ষিপ্ত আলোচনা যাচাই করে নিতে পারেন।

Quiz Application

প্রত্যেক প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার জন্য সময় 20 সেকেন্ড।

Time
Over
score:

QUIZ RESULT

Total Questions:

Attempt:

Correct:

Wrong:

Percentage:



Contents Of the Quiz:

সাধারণ জ্ঞান প্রশ্ন উত্তর| Important general knowledge questions with discussion.


• ফ্রান্সের পদার্থবিদ এবং রসায়নবিদ মেরি কুরি (Marie Curie) ছিলেন প্রথম নোবেল জয়ী মহিলা। তিনি একমাত্র ব্যক্তি যিনি দুইবার নোবেল পুরস্কার জয়লাভ করেন। 1901 সালে নোবেল পুরস্কার প্রদান শুরু হওয়ার দুই বছর পরে 1903 সালে তেজস্ক্রিয় বিকিরণের উপর গবেষণা করে তার স্বামী পিয়েরে কুরি এবং পদার্থবিদ Henri Becquerel এর সঙ্গে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার জয়লাভ করেন। 1911 সালে দ্বিতীয় বার রসায়ন বিজ্ঞানের উপর গবেষণা করে পলোনিয়াম এবং রেডিয়াম আবিষ্কারের জন্য নোবেল পুরস্কার জয় লাভ করেন।

• 1909 সালে গান্ধীজী 'SS Kildonan Castle' নামের জল জাহাজে লন্ডন থেকে দক্ষিণ আফ্রিকা যাবার পথে গুজরাটি ভাষায় 'হিন্দ স্বরাজ বা Indian Home Role' নামে একটি গ্রন্থ লিখেন। বইটির রাষ্ট্রদ্রোহী বিবরণের জন্য 1910 সালে ব্রিটিশ গভর্নমেন্ট নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছিল।

• প্রিজমের মধ্য দিয়ে যখন সাদা আলোক রশ্মি বিচ্ছুরিত হয় তখন সাদা আলো সাতটি রঙের আলোক রশ্মিতে বিভাজিত হয়। এই সাতটি রঙের আলোক রশ্মি গুলো হল বেগুনি, নীল, আকাশী, সবুজ, হলুদ, কমলা, লাল। লাল আলোর তরঙ্গ দৈর্ঘ্য সবচেয়ে বেশি হওয়ায় সবচেয়ে কম প্রতিসরণ কোণ উৎপন্ন করে এবং সবচেয়ে উপরে অবস্থান করে অর্থাৎ আপতিত রশ্মি থেকে খুব সামান্য দিক পরিবর্তন করে। অন্যদিকে বেগুনি আলোর তরঙ্গ দৈর্ঘ্য সবচেয়ে কম হওয়ার কারণে বিচ্ছুরণ এর সময় সবচেয়ে বেশি প্রতিসরণ কোণ উৎপন্ন করে সবচেয়ে নিচে অবস্থান করে। এই থেকে স্পষ্টতই যে, সাদা আলো হলো সাতটি রঙের আলোর মিশ্রণ।

• লন্ডনের গ্রিনিচ শহরের ওপর দিয়ে মূল মধ্যরেখা বা 0° দ্রাঘিমা রেখা কল্পনা করা হয়েছে যা উত্তর-দক্ষিণে দুই মেরু পর্যন্ত বিস্তৃত। এই রেখার উপরের স্থানীয় সময় কে আন্তর্জাতিক প্রমাণ সময় ধরা হয়। এই রেখা থেকে প্রতি ডিগ্রী দ্রাঘিমা রেখা অন্তরের জন্য 4 মিনিট সময়ের পার্থক্য থাকে।
ভারতের এলাহাবাদ শহরের স্থানীয় সময় কে ভারতের প্রমাণ সময় ধরা হয় যার দ্রাঘিমা দ্রাঘিমা রেখার মান 82°30' পূর্ব।
যেহেতু 1° দ্রাঘিমারেখা পার্থক্যের জন্য 4 মিনিট সময়ের পার্থক্য হয় তাই 82°30' দ্রাঘিমা রেখা পার্থক্যের জন্য সময়ের পার্থক্য 330 মিনিট অর্থাৎ 5 ঘন্টা ঘন্টা 30 মিনিট। যেহেতু ভারত পূর্ব দ্রাঘিমাংশে অবস্থিত তাই ভারতের প্রমাণ সময় 5 ঘন্টা 30 মিনিট এগিয়ে।
পশ্চিম দ্রাঘিমাংশের অবস্থিত স্থানগুলির সময় আন্তর্জাতিক প্রমাণ সময় থেকে সর্বদা পিছিয়ে থাকে।
জাপানের টোকিও শহরের স্থানীয় সময় ভারতের প্রমাণ সময় থেকে 3 ঘন্টা 30 মিনিট এগিয়ে।

• ভূপৃষ্ঠের উপরে অবস্থিত বায়ুমন্ডলকে পাঁচটি স্তরে ভাগ করা হয়েছে, যথা- ট্রপোস্ফিয়ার, স্ট্রাটোস্ফিয়ার, মেসোস্ফিয়ার, থার্মোস্ফিয়ার, আয়োনোস্ফিয়ার,এবং এক্সোস্ফিয়ার।
স্ট্রাটোস্ফিয়ার বায়ু স্তরেই ওজোন মন্ডল অবস্থিত এবং এই ওজোন মন্ডল সূর্য থেকে আগত অতিবেগুনি রশ্মি শোষণ করে পৃথিবীর জীবমন্ডল কে রক্ষা করে রেখেছে। বায়ুমণ্ডলের স্তর এই উড়ো জাহাজ চলাচল করে।
বায়ুমন্ডলের সবচেয়ে উপরের স্তর হল এক্সোস্ফিয়ার। যেহেতু সবচেয়ে হালকা মৌল হল হাইড্রোজেন যার প্রোটন সংখ্যা 1 এবং নিউট্রন সংখ্যা 0, তাই এটি বায়ুমন্ডলের সবচেয়ে উপরের স্তরে বেশি পাওয়া যায়।

• দক্ষিণ আমেরিকার অ্যামাজন নদী জল পরিবহনের দিক থেকে পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে বৃহত্তম নদী অন্যদিকে মিশরের নীলনদ হলো পৃথিবীর দীর্ঘতম নদী।

ভারতের দীর্ঘতম নদী হল গঙ্গা।
দক্ষিণ ভারতের দীর্ঘতম নদী হল গোদাবরী। তাই গোদাবরী কে দক্ষিণ ভারতের গঙ্গা বলা হয়। • চিনি উৎপাদনের দিক দিয়ে ভারতের মধ্যে প্রথম রাজ্য হল উত্তর প্রদেশ এবং দ্বিতীয় রাজ্য মহারাষ্ট্র।

• 1938 সালে হরিপুরা অধিবেশনে প্রথমবার নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু জাতীয় কংগ্রেসের সভাপতি নির্বাচিত হন। এই অধিবেশনেই পরিকল্পনা কমিশনের সূচনা হয়েছিল। 1939 সালে ত্রিপুরা অধিবেশনে দ্বিতীয়বারের জন্য নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু জাতীয় কংগ্রেসের সভাপতি নির্বাচিত হয়েছিলেন কিন্তু গান্ধীজির সঙ্গে মতবিরোধের কারণে 1939 সালের 29 শে এপ্রিল কলকাতার নিখিল ভারত কমিটির অধিবেশনে সুভাষচন্দ্র বসু সভাপতির পদ ত্যাগ করেন। সেই বছরই নতুন 3রা মে তিনি তার অনুগামীদের নিয়ে নতুন দল 'ফরওয়ার্ড ব্লক' গঠন করেন।